মধুর তোমার শেষ , পূজা ৬০৪ | Modhur tomar ses

মধুর তোমার শেষ , পূজা ৬০৪ | Modhur tomar ses  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।\

মধুর তোমার শেষ , পূজা ৬০৪ | Modhur tomar ses

রাগ: বেহাগ

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ৪ আশ্বিন, ১৩৩৩

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ২১ সেপ্টেম্বর, ১৯২৬

 

মধুর, তোমার শেষ , পূজা ৬০৪ | Modhur tomar ses
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

মধুর, তোমার শেষ:

 

মধুর, তোমার শেষ যে না পাই প্রহর হল শেষ–

ভুবন জুড়ে রইল লেগে আনন্দ-আবেশ ॥

দিনান্তের এই এক কোনাতে সন্ধ্যামেঘের শেষ সোনাতে

মন যে আমার গুঞ্জরিছে কোথায় নিরুদ্দেশ ॥

সায়ন্তনের ক্লান্ত ফুলের গন্ধ হাওয়ার ‘পরে

অঙ্গবিহীন আলিঙ্গনে সকল অঙ্গ ভরে।

এই গোধুলির ধূসরিমায় শ্যামল ধরার সীমায় সীমায়

শুনি বনে বনান্তরে অসীম গানের রেশ ॥

 

 

মধুর, তোমার শেষ , পূজা ৬০৪ | Modhur tomar ses
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন