মহাবিশ্বে মহাকাশে , পূজা ৩৩৭ | Mohabisshe mohakashe

মহাবিশ্বে মহাকাশে , পূজা ৩৩৭ | Mohabisshe mohakashe  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

মহাবিশ্বে মহাকাশে , পূজা ৩৩৭ | Mohabisshe mohakashe

রাগ: ইমনকল্যাণ

তাল: তেওরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩০৩

 

মহাবিশ্বে মহাকাশে , পূজা ৩৩৭ | Mohabisshe mohakashe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

মহাবিশ্বে মহাকাশে:

 

মহাবিশ্বে মহাকাশে মহাকাল-মাঝে

আমি মানব একাকী ভ্রমি বিস্ময়ে, ভ্রমি বিস্ময়ে ॥

তুমি আছ, বিশ্বনাথ, অসীম রহস্যমাঝে

নীরবে একাকী আপন মহিমানিলয়ে ॥

অনন্ত এ দেশকালে, অগণ্য এ দীপ্ত লোকে,

তুমি আছ মোরে চাহি– আমি চাহি তোমা-পানে।

স্তব্ধ সর্ব কোলাহল, শান্তিমগ্ন চরাচর–

এক তুমি, তোমা-মাঝে আমি একা নির্ভয়ে ॥

 

মহাবিশ্বে মহাকাশে , পূজা ৩৩৭ | Mohabisshe mohakashe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

মহাবিশ্বে মহাকাশে , পূজা ৩৩৭ | Mohabisshe mohakashe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুন:

মন্তব্য করুন