যাত্রাবেলায় রুদ্র রবে , পূজা ৬১৬ | Jatrabelay rudro robe

যাত্রাবেলায় রুদ্র রবে , পূজা ৬১৬ | Jatrabelay rudro robe  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট।

যাত্রাবেলায় রুদ্র রবে , পূজা ৬১৬ | Jatrabelay rudro robe

রাগ: হাম্বীর

তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ৪ চৈত্র, ১৩৩৩

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ১৮ মার্চ, ১৯২৭

 

যাত্রাবেলায় রুদ্র রবে , পূজা ৬১৬ | Jatrabelay rudro robe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

যাত্রাবেলায় রুদ্র রবে:

যাত্রাবেলায় রুদ্র রবে বন্ধনডোর ছিন্ন হবে।

ছিন্ন হবে, ছিন্ন হবে ॥

মুক্ত আমি, রুদ্ধ দ্বারে বন্দী করে কে আমারে!

যাই চলে যাই অন্ধকারে ঘন্টা বাজায় সন্ধ্যা যবে ॥

 

 

যাত্রাবেলায় রুদ্র রবে , পূজা ৬১৬ | Jatrabelay rudro robe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত।

১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন