যে ধ্রুবপদ দিয়েছ বাঁধি , পূজা ৩৩৫ | Je dhrubopod diyecho badhi

যে ধ্রুবপদ দিয়েছ বাঁধি , পূজা ৩৩৫ | Je dhrubopod diyecho badhi  রবীন্দ্রসংগীত’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত এবং রবীন্দ্রনাথ বা তার নতুনদাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক সুরারোপিত গানগুলিকেই বোঝায়।

যে ধ্রুবপদ দিয়েছ বাঁধি , পূজা ৩৩৫ | Je dhrubopod diyecho badhi

রাগ: সাহানা

তাল: ঝম্পক

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২ মাঘ, ১৩৩৩

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ১৬ জানুয়ারি, ১৯২৭

 

যে ধ্রুবপদ দিয়েছ বাঁধি , পূজা ৩৩৫ | Je dhrubopod diyecho badhi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

যে ধ্রুবপদ দিয়েছ বাঁধি:

 

যে ধ্রুবপদ দিয়েছ বাঁধি বিশ্বতানে

মিলাব তাই জীবনগানে ॥

গগনে তব বিমল নীল– হৃদয়ে লব তাহারি মিল,

শান্তিময়ী গভীর বাণী নীরব প্রাণে ॥

বাজায় উষা নিশীথকুলে যে গীতভাষা

সে ধ্বনি নিয়ে জাগিবে মোর নবীন আশা।

ফুলের মতো সহজ সুরে প্রভাতে মম উঠিবে পূরে,

সন্ধ্যা মম সে সুরে যেন মরিতে জানে ॥

 

যে ধ্রুবপদ দিয়েছ বাঁধি , পূজা ৩৩৫ | Je dhrubopod diyecho badhi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়।

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

আরও দেখুন:

মন্তব্য করুন