Site icon Amar Rabindranath [ আমার রবীন্দ্রনাথ ] GOLN

লক্ষ্মী যখন আসবে , পূজা ১৫২ | Lokkhi jokhon ashbe

লক্ষ্মী যখন আসবে , পূজা ১৫২ | Lokkhi jokhon ashbe  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

লক্ষ্মী যখন আসবে , পূজা ১৫২ | Lokkhi jokhon ashbe

রাগ: বাউল

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২ আশ্বিন, ১৩২১

 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

লক্ষ্মী যখন আসবে:

লক্ষ্মী যখন আসবে তখন কোথায় তারে দিবি রে ঠাঁই?

দেখ্‌ রে চেয়ে আপন-পানে, পদ্মটি নাই, পদ্মটি নাই ॥

ফিরছে কেঁদে প্রভাতবাতাস, আলোক যে তার ম্লান হতাশ,

মুখে চেয়ে আকাশ তোরে শুধায় আজি নীরবে তাই ॥

কত গোপন আশা নিয়ে কোন্‌ সে গহন রাত্রিশেষে

অগাধ জলের তলা হতে অমল কুঁড়ি উঠল ভেসে।

হল না তার ফুটে ওঠা, কখন ভেঙে পড়ল বোঁটা–

মর্ত্য-কাছে স্বর্গ যা চায় সেই মাধুরী কোথা রে পাই ॥

 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত।

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

আরও দেখুন :

Exit mobile version