শূন্য হাতে ফিরি , পূজা ৪০০ | Shunno hate firi

শূন্য হাতে ফিরি , পূজা ৪০০ | Shunno hate firi  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।

শূন্য হাতে ফিরি , পূজা ৪০০ | Shunno hate firi

রাগ: কাফি

তাল: সুরফাঁকতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩০৯

 

শূন্য হাতে ফিরি , পূজা ৪০০ | Shunno hate firi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

শূন্য হাতে ফিরি:

শূন্য হাতে ফিরি, হে নাথ, পথে পথে– ফিরি হে দ্বারে দ্বারে–

চিরভিখারি হৃদি মম নিশিদিন চাহে কারে ॥

চিত্ত না শান্তি জানে, তৃষ্ঞা না তৃপ্তি মানে–

যাহা পাই তাই হারাই, ভাসি অশ্রুধারে ॥

সকল যাত্রী চলি গেল, বহি গেল সব বেলা,

আসে তিমিরযামিনী, ভাঙিয়া গেল মেলা–

কত পথ আছে বাকি, যাব চলি ভিক্ষা রাখি,

কোথা জ্বলে গৃহপ্রদীপ কোন্‌ সিন্ধুপারে ॥

 

শূন্য হাতে ফিরি , পূজা ৪০০ | Shunno hate firi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন।

১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

শূন্য হাতে ফিরি , পূজা ৪০০ | Shunno hate firi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন