শোনো তাঁর সুধাবাণী , পূজা ২৮৭ | Shono tar sudhabani

শোনো তাঁর সুধাবাণী , পূজা ২৮৭ | Shono tar sudhabani  রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন।

শোনো তাঁর সুধাবাণী , পূজা ২৮৭ | Shono tar sudhabani

রাগ: ইমনকল্যাণ

তাল: চৌতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৯২

 

শোনো তাঁর সুধাবাণী , পূজা ২৮৭ | Shono tar sudhabani
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

শোনো তাঁর সুধাবাণী:

 

শোনো তাঁর সুধাবাণী শুভমুহূর্তে শান্তপ্রাণে–

ছাড়ো ছাড়ো কোলাহল, ছাড়ো রে আপন কথা ॥

আকাশে দিবানিশি উথলে সঙ্গীতধ্বনি তাঁহার,

কে শুনে সে মধুবীণারব–

অধীর বিশ্ব শূন্যপথে হল বাহির ॥

 

শোনো তাঁর সুধাবাণী , পূজা ২৮৭ | Shono tar sudhabani
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

 

শোনো তাঁর সুধাবাণী , পূজা ২৮৭ | Shono tar sudhabani
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন