হে মহাজীবন , পূজা ১১৫ | He mohajibon

হে মহাজীবন , পূজা ১১৫ | He mohajibon  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

 

হে মহাজীবন , পূজা ১১৫ | He mohajibon

রাগ: সাহানা

তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): বৈশাখ, ১৩৩৩

 

হে মহাজীবন , পূজা ১১৫ | He mohajibon
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

হে মহাজীবন:

হে মহাজীবন, হে মহামরণ, লইনু শরণ, লইনু শরণ ॥

আঁধার প্রদীপে জ্বালাও শিখা,

পরাও পরাও জ্যোতির টিকা– করো হে আমার লজ্জাহরণ ॥

পরশরতন তোমারি চরণ– লইনু শরণ, লইনু শরণ।

যা-কিছু মলিন, যা-কিছু কালো,

যা-কিছু বিরূপ হোক তা ভালো– ঘুচাও ঘুচাও সব আবরণ ॥

 

হে মহাজীবন , পূজা ১১৫ | He mohajibon
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা।

 

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

হে মহাজীবন , পূজা ১১৫ | He mohajibon
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন