এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায় , পূজা ৩২৯ | Eto anondodhoni uthilo kothay

এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায় , পূজা ৩২৯ | Eto anondodhoni uthilo kothay রবীন্দ্রনাথ নিজেও সুগায়ক ছিলেন। বিভিন্ন সভাসমিতিতে তিনি স্বরচিত গান পরিবেশন করতেন। কয়েকটি গান তিনি গ্রামোফোন ডিস্কেও প্রকাশ করেছিলেন। সঙ্গীত প্রসঙ্গে কয়েকটি প্রবন্ধও তিনি রচনা করেন। এছাড়া স্বরচিত নাটকেও তিনি নিজের গান ব্যবহার করতেন।

 

এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায় , পূজা ৩২৯ | Eto anondodhoni uthilo kothay
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায় , পূজা ৩২৯ | Eto anondodhoni uthilo kothay

রাগ: বাহার

তাল: ধামার

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৯২

 

এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায় , পূজা ৩২৯ | Eto anondodhoni uthilo kothay
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায়:

এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায়,

জগতপুরবাসী সবে কোথায় ধায় ॥

কোন্‌ অমৃতধনের পেয়েছে সন্ধান,

 কোন্‌ সুধা করে পান!

কোন্‌ আলোকে আঁধার দূরে যায় ॥

 

 

এত আনন্দধ্বনি উঠিল কোথায় , পূজা ৩২৯ | Eto anondodhoni uthilo kothay
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত। ৬৪ খণ্ডে প্রকাশিত স্বরবিতান গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় গানের স্বরলিপি প্রকাশিত হয়েছে।

১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন।

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন