এবার রঙিয়ে গেল , পূজা ৫৬৮ | Ebar rongiye gelo

এবার রঙিয়ে গেল , পূজা ৫৬৮ | Ebar rongiye gelo রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

 

এবার রঙিয়ে গেল , পূজা ৫৬৮ | Ebar rongiye gelo
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এবার রঙিয়ে গেল , পূজা ৫৬৮ | Ebar rongiye gelo

রাগ: পিলু

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): পৌষ, ১৩২৬

 

এবার রঙিয়ে গেল , পূজা ৫৬৮ | Ebar rongiye gelo
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এবার রঙিয়ে গেল:

 

এবার রঙিয়ে গেল হৃদয়গগন সাঁঝের রঙে।

আমার সকল বাণী হল মগন সাঁঝের রঙে॥

মনে লাগে দিনের পরে পথিক এবার আসবে ঘরে,

আমার পূর্ণ হবে পুণ্য লগন সাঁঝের রঙে॥

অস্তাচলের সাগরকূলের এই বাতাসে

ক্ষণে ক্ষণে চক্ষে আমার তন্দ্রা আসে।

সন্ধ্যাযূথীর গন্ধভারে পান্থ যখন আসবে দ্বারে

আমার আপনি হবে নিদ্রাভগন সাঁঝের রঙে॥

 

 

এবার রঙিয়ে গেল , পূজা ৫৬৮ | Ebar rongiye gelo
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।

১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন।

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন