প্রতিদিন তব গাথা , পূজা ১৭৭ | Protidin tobo gatha

প্রতিদিন তব গাথা , পূজা ১৭৭ | Protidin tobo gatha  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়।

 

প্রতিদিন তব গাথা , পূজা ১৭৭ | Protidin tobo gatha

রাগ: পিলু-বারোয়াঁ

তাল: সুরফাঁকতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩০৭

 

প্রতিদিন তব গাথা , পূজা ১৭৭ | Protidin tobo gatha
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

প্রতি-দিন তব গাথা:

 

প্রতিদিন তব গাথা গাব আমি সুমধুর–

তুমি দেহো মোরে কথা, তুমি দেহো মোরে সুর–

তুমি যদি থাক মনে বিকচ কমলাসনে,

তুমি যদি কর প্রাণ তব প্রেমে পরিপূর,

প্রতিদিন তব গাথা গাব আমি সুমধুর ॥

তুমি শোন যদি গান আমার সমুখে থাকি,

সুধা যদি করে দান তোমার উদার আঁখি,

তুমি যদি দুখ’পরে রাখ কর স্নেহভরে,

তুমি যদি সুখ হতে দম্ভ করহ দূর,

প্রতিদিন তব গাথা গাব আমি সুমধুর ॥

 

প্রতিদিন তব গাথা , পূজা ১৭৭ | Protidin tobo gatha
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত।

 

প্রতিদিন তব গাথা , পূজা ১৭৭ | Protidin tobo gatha
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন