শূন্য প্রাণ কাঁদে সদা , পূজা ৪৩৮ | Shunno pran kade shoda

শূন্য প্রাণ কাঁদে সদা , পূজা ৪৩৮ | Shunno pran kade shoda  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।

শূন্য প্রাণ কাঁদে সদা , পূজা ৪৩৮ | Shunno pran kade shoda

রাগ: কাফি

তাল: ত্রিতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৯৮

 

শূন্য প্রাণ কাঁদে সদা , পূজা ৪৩৮ | Shunno pran kade shoda
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

শূন্য প্রাণ কাঁদে সদা:

শূন্য প্রাণ কাঁদে সদা– প্রাণেশ্বর,

দীনবন্ধু, দয়াসিন্ধু,

প্রেমবিন্দু কাতরে করো দান ॥

কোরো না, সখা, কোরো না

চিরনিষ্ফল এই জীবন।

প্রভু, জনমে মরণে তুমি গতি,

চরণে দাও স্থান ॥

 

শূন্য প্রাণ কাঁদে সদা , পূজা ৪৩৮ | Shunno pran kade shoda
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

রবীন্দ্রনাথ নিজেও সুগায়ক ছিলেন। বিভিন্ন সভাসমিতিতে তিনি স্বরচিত গান পরিবেশন করতেন। কয়েকটি গান তিনি গ্রামোফোন ডিস্কেও প্রকাশ করেছিলেন। সঙ্গীত প্রসঙ্গে কয়েকটি প্রবন্ধও তিনি রচনা করেন। এছাড়া স্বরচিত নাটকেও তিনি নিজের গান ব্যবহার করতেন।

 

শূন্য প্রাণ কাঁদে সদা , পূজা ৪৩৮ | Shunno pran kade shoda
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন