হে চিরনূতন , পূজা ২৭৩ | He chironotun

হে চিরনূতন , পূজা ২৭৩ | He chironotun  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

 

হে চিরনূতন , পূজা ২৭৩ | He chironotun

রাগ: ভৈরবী

তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১ বৈশাখ, ১৩৩৩

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ১৪ এপ্রিল, ১৯২৬

 

হে চিরনূতন , পূজা ২৭৩ | He chironotun
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

হে চিরনূতন:

হে চিরনূতন, আজি এ দিনের প্রথম গানে

জীবন আমার উঠুক বিকাশি তোমার পানে ॥

তোমার বাণীতে সীমাহীন আশা, চিরদিবসের প্রাণময়ী ভাষা–

ক্ষয়হীন ধন ভরি দেয় মন তোমার হাতের দানে ॥

এ শুভলগনে জাগুক গগনে অমৃতবায়ু,

আনুক জীবনে নবজনমের অমল আয়ু।

জীর্ণ যা-কিছু যাহা-কিছু ক্ষীণ নবীনের মাঝে হোক তা বিলীন–

ধুয়ে যাক যত পুরানো মলিন

নব-আলোকের স্নানে ॥

 

হে চিরনূতন , পূজা ২৭৩ | He chironotun
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।

 

১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন।

 

হে চিরনূতন , পূজা ২৭৩ | He chironotun
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন