এ পথে আমি যে , প্রেম ২৭৬ | A pothe ami je

এ পথে আমি যে , প্রেম ২৭৬ | A pothe ami je রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

 

এ পথে আমি যে , প্রেম ২৭৬ | A pothe ami je

রাগ: বেহাগ

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২৫ চৈত্র, ১৩৩২

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ১ এপ্রিল, ১৯২৬

 

এ পথে আমি যে , প্রেম ২৭৬ | A pothe ami je
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এ পথে আমি-যে:

 

এ পথে আমি-যে গেছি বার বার, ভুলি নি তো এক দিনও।

আজ কি ঘুচিল চিহ্ন তাহার, উঠিল বনের তৃণ॥

তবু মনে মনে জানি নাই ভয়, অনুকূল বায়ু সহসা যে বয়–

চিনিব তোমায় আসিবে সময়, তুমি যে আমায় চিন॥

একেলা যেতাম যে প্রদীপ হাতে নিবেছে তাহার শিখা।

তবু জানি মনে তারার ভাষাতে ঠিকানা রয়েছে লিখা।

পথের ধারেতে ফুটিল যে ফুল জানি জানি তারা ভেঙে দেবে ভুল–

গন্ধে তাদের গোপন মৃদুল সঙ্কেত আছে লীন॥

 

এ পথে আমি-যে , প্রেম ২৭৬ | A pothe ami je
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

এ পথে আমি-যে , প্রেম ২৭৬ | A pothe ami je
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন