প্রভু, বলো বলো কবে , পূজা ৫৫ | probhu bolo bolo kobe

প্রভু, বলো বলো কবে , পূজা ৫৫ | Probhu bolo bolo kobe  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।

 

প্রভু, বলো বলো কবে , পূজা ৫৫ | Probhu bolo bolo kobe

রাগ: ভৈরবী

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩৪২

 

প্রভু, বলো বলো কবে , পূজা ৫৫ | Probhu bolo bolo kobe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

প্রভু, বলো বলো কবে:

 

প্রভু, বলো বলো কবে

তোমার পথের ধুলার রঙে রঙে আঁচল রঙিন হবে।

তোমার বনের রাঙা ধূলি ফুটায় পূজার কুসুমগুলি,

সেই ধূলি হায় কখন আমায় আপন করি’ লবে?

প্রণাম দিতে চরণতলে ধুলার কাঙাল যাত্রীদলে

চলে যারা, আপন ব’লে চিনবে আমায় সবে॥

 

 

১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।

 

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

প্রভু, বলো বলো কবে , পূজা ৫৫ | Probhu bolo bolo kobe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন